সুকৃতি ভট্টাচার্য্যঃ
এখন যেন বিবেকের চেতনায় স্পন্দিত হয়ে উঠার পরিবর্তে যে যার মতো করে খুব নোংরা ভাবে স্বার্থ চর্চার কৌশল রপ্ত করতে পছন্দ করে। এতে সামাজিক অবক্ষয় ত্বরান্বিত হওয়া স্বাভাবিক।
কিছু লোক সমাজকে সৎ চেতনায় উজ্জীবিত করার পরিবর্তে সমাজে বিষ বাষ্প ছড়িয়ে যাচ্ছে।
এরই মাঝে নুসরাত কে ধর্ষণ ও আগুন শরীরে আগুন হত্যার মাধ্যমে সমাজ আজ কলংকিত। এরকম ঘৃন্য কাজ যারা ঘটায় তারা হিতাহিত জ্ঞান হীন। প্রকৃত শিক্ষার অভাব, তাই প্রত্যেক শিক্ষিত জনগন নিজের সকল অশুদ্ধ চর্চা কে ত্যাগ করে শুদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি সমাজ শুদ্ধ করার চেষ্টা করতে হবে।
তাই জীবন কে হতাশার দিকে ছেড়ে না দিয়ে ভালো কিছু আশা নিয়ে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার ধারণা টাকে আরও শাণিত করার বাণী করার বাণী সমাজে ছড়িয়ে দেওয়া আজ যেন সময়ের চরম দাবীতে পরিণত হয়েছে।
অন্তত কিছু সচেতন লোকজন যদি সময়ের এই দাবীকে বোধগম্য করতে না পারে সমাজ কখন ও আলোকিত হতে পারবে না।
বর্তমান সময়ে সমাজ হতাশায় ভোগে মহৎ কর্মে মনোবল হারানোর যে সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে তা ভেঙ্গে চুরে সেখানে আশা আস্হা বিশ্বাসের জায়গা তৈরী করা সম্ভব না হলে সমাজ মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না।
এখন তরুন প্রজন্মের সামনে দুর্জ্জয়ী সাহস সঞ্চিয় করার কৌশল বা সূত্র উপস্হাপন করাটা একান্ত প্রয়োজন।
মানুষ সহজে নিজের কর্তব্যের পরিসর কে বোধগম্য করে আলোকিত সমাজ গঠনে উদ্ধুদ্ধ হতে পারে।