ডেস্ক রিপোর্টঃ
করোনা যুদ্ধে জয়ী হয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২০৯৩ জন পুলিশ সদস্য। চলমান করোনাযুদ্ধে জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গিয়েই তারা করোনায় আক্রান্ত হন। তাঁদের অনেকেই জনগণের সেবায় নিজেকে নিযুক্ত করতে আবারও কাজে যোগ দিয়েছেন। বাংলাদেশ পুলিশের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হাসপাতালগুলোর উন্নত ও মানসম্মত “চিকিৎসা ও সেবায়” সুস্থতার হার দ্রুততার সাথে বাড়ছে।
সোমবার (০১ জুন) বাংলাদেশ পুলিশের ১৫ জন সদস্য চলমান করোনাযুদ্ধে দেশের জন্য সর্বোচ্চ স্বীকার ত্যাগ করে জীবন উৎসর্গ করেছেন।
পুলিশ সদস্যদের মধ্যে করোনা সংক্রামণ ঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল ড. বেনজীর আহমেদ, বিপিএম (বার) এর নির্দেশে বিভিন্ন ধরনের প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। একই সাথে আক্রান্ত পুলিশ সদস্যদের জন্য সর্বোত্তম সেবা ও শুশ্রূষা নিশ্চিত করতে বেসরকারি হাসপাতাল ভাড়া করাসহ সকল পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ উন্নত চিকিৎসা সরঞ্জামাদি সংযোজন করা হয়েছে। এ কারণে একদিকে পুলিশ আক্রান্তের হার যেমন ক্রমান্বয়ে কমছে, তেমনি দ্রুততার সাথে বাড়ছে সুস্থতার হার।
চলমান করোনাযুদ্ধে মাঠ পর্যায়ের প্রধান অগ্রসেনানী বাংলাদেশ পুলিশ। এ কারণে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত সবার আগে পুলিশকে মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তবুও একবিন্দু দমে না গিয়ে শক্ত মনোবল আর পূর্ণ উদ্যমে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ পুলিশ।