বিজ্ঞপ্তি:
"কুমিল্লা টাইমস টিভিতে" আপনার প্রতিষ্ঠান অথবা নির্বাচনী প্রচারনার জন্য এখনি যোগাযোগ করুন : ০১৬২২৩৮৮৫৪০ এই নম্বরে
শিরোনাম:
আ.বা.বা.থা.জ সংগঠনের ৬ষ্ট প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত কর্মকর্তা অপসারনের দাবী শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ের গাছ বিক্রি করে দিলেন প্রধান শিক্ষক দূর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত মুরাদনগরে বিএনপি’র দোয়া মাহফিল কুমিল্লায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে আইনি সহায়তার ঘোষণা ১১ বছর পর ব্যবসায়ী ফারুক হত্যা মামলার রায় ডাকাতির ঘটনায় মোবাইল হারানোর জিডি নিলো পুলিশ কুমিল্লায় মায়ের কোপে মেয়ে খুন! মুরাদনগরে ভূমি সেবা সপ্তাহের সমাপনী; শ্রেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সম্মাননা প্রদান ঢাকাস্থ মুরাদনগর ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি আমিন ও সাধারণ সম্পাদক হাবিব শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নার্গিস আফজালকে চিরো বিদায় ধর্ষণ মামলায় কুমিল্লা থেকে প্রিন্স মামুন গ্রেফতার ব্যবসায়ীকে তিন দিনের মধ্যে মেরে ফেলার হুমকি, নিরাপত্তা চেয়ে থানায় অভিযোগ অনিয়মের সংবাদ প্রকাশে সুফল পাচ্ছে এলাকাবাস

ডা. সাবরীনার দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র, মামলার নির্দেশ ইসির

  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০
  • ৭০৩ বার পড়া হয়েছে
ডাঃ সাবরিনাসহ ছয়জনকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

অনলাইন ডেস্কঃ

তথ্য গোপন করে দুই এনআইডি নেয়ায় জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরীনার বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর নির্বাচন কমিশন কার্যালয়কে মামলা করার নির্দেশ ইসির।
তথ্য গোপন করে দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র নেয়ায় জেকেজির ডা. সাবরীনা চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এজন্য মোহাম্মদপুর নির্বাচন কমিশন কার্যালয়কে নির্দেশ দিয়েছে ইসি। পাশাপাশি তার দ্বিতীয় এনআইডিটি বাতিল করা হয়েছে।

এর আগে- কীভাবে তিনি দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র পেলেন, তা জানতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন। তার একটি এনআইডিতে জন্ম তারিখ ২রা ডিসেম্বর ১৯৭৮, অপরটিতে ২রা ডিসেম্বর ১৯৮৩ ব্যবহার করা হয়েছে। দুটি এনআইডিতে স্বামীর নাম ভিন্ন। বাবা-মার নামের কিছু অংশেও রয়েছে অমিল।

জানা গেছে, প্রভাবশালী এক ব্যক্তির রেফারেন্সে তথ্য গোপন করে ডা. সাবরীনার দ্বিতীয়বার ভোটার হওয়ার তথ্য পেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অসৎ উদ্দেশ্যে তিনি দুবার ভোটার হয়েছেন বলে মনে করে ইসি। তবে ওই ঘটনায় ইসির কেউ জড়িত নয়।

যদিও ওই রিপোর্ট গ্রহণ করেননি সচিব। আবারও রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। তদন্তে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওই প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম বলতে রাজি হননি। তবে জানা গেছে, ওই প্রভাবশালী ব্যক্তি যে সময় সুপারিশ করেছিলেন তখন সরকারের বিধিবদ্ধ একটি সংস্থার প্রধানের দায়িত্বে ছিলেন। মেয়াদ শেষ হওয়ার কারণে তিনি এখন পদে নেই।

এর আগে কীভাবে তিনি দুটি জাতীয় পরিচয়পত্র পেলেন, তা জানতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন। তার একটি এনআইডিতে জন্ম তারিখ ২রা ডিসেম্বর ১৯৭৮, অপরটিতে ২রা ডিসেম্বর ১৯৮৩ ব্যবহার করা হয়েছে। দুটি এনআইডিতে স্বামীর নাম ভিন্ন। বাবা-মার নামের কিছু অংশেও রয়েছে অমিল।

করোনা টেস্ট না করেই রিপোর্ট ডেলিভারি দেয়ার অভিযোগে জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরীনা চৌধুরীকে ১২ই জুলাই গ্রেপ্তার করা হয়। সরকারি চাকরিতে থাকা অবস্থায় নৈতিক স্খলনের জন্য তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

ইসির তদন্তে দেখা গেছে, ২০০৯ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা করা হয়। তখন নিজ ঠিকানায় ভোটার হন ডা. সাবরীনা। পরে ২০১৬ সালে গুলশান থানা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবারও ভোটার হন তিনি। তখন অনেক তথ্য গোপন করেন। জমা দেন অসত্য তথ্য।

তবে প্রথমবারের তার আঙুলের ছাপ অস্পষ্ট থাকায় দ্বিতীয়বার ভোটার হওয়ার সময় তা শনাক্ত করা যায়নি। সংবাদঃ ডিবিসি


কুমিল্লা টাইমস’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।


সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

বিজ্ঞাপন

সকল স্বত্বঃ কুমিল্লা টাইমস কতৃক সংরক্ষিত

Site Customized By NewsTech.Com