বিজ্ঞপ্তি:
"কুমিল্লা টাইমস টিভিতে" আপনার প্রতিষ্ঠান অথবা নির্বাচনী প্রচারনার জন্য এখনি যোগাযোগ করুন : ০১৬২২৩৮৮৫৪০ এই নম্বরে
শিরোনাম:
দেবীদ্বারে পুকুর থেকে অজ্ঞাত তরুণীর গলিত লাশ উদ্ধার নিবন্ধন ফিরে পাওয়ায় মুরাদনগর জামায়াতের শোকরানা মিছিল শিশু দেবরকে গলা টি/পে হ/ত্যা/র পর বালতির পানিতে চুবিয়ে রাখে ভাবী! মৃত্যুর মূল রহস্য উদঘাটনের এক বছর পর মরদেহ উত্তোলন মুরাদনগরে তিন দিন ব্যাপী ভূমি মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন আশঙ্কাজনকভাবে কুমিল্লায় ছড়িয়ে পড়ছে ‘স্ক্যাবিস’ নারী সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবীতে মুরাদনগরে হেফাজতের বিক্ষোভ মিছিল যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতির সম্মানে কে এম মুজিবুল হকের নৈশভোজ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে ঢাবি শিক্ষার্থী নিহত মুরাদনগরে গণপিটুনিতে চোরের মৃত্যু মুরাদনগরে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত মুরাদনগরে ৩৬টাকা দরে বোরো ধান সংগ্রহ শুরু দশ টাকায় আহার পেলেন সাড়ে ৪শত মানুষ সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: কায়কোবাদ কুমিল্লা রিপোর্টার্স ক্লাবের কমিটি গঠন- রাসেল সভাপতি, সৌরভ সাধারণ সম্পাদক পুটি মাছ কাটা নিয়ে দ্বন্দ্ব; স্ত্রীকে খুন করে থানায় আত্মসমর্পণ স্বামীর

বান্দরবানের পর্যটনকেন্দ্র–হোটেল খুলে দেওয়া হচ্ছে

  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৯ আগস্ট, ২০২০
  • ৬৮১ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্টঃ

করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১৭ আগস্ট থেকে বান্দরবানে সরকারি-বেসরকারি সব পর্যটনকেন্দ্র ও আবাসিক হোটেল-মোটেল খুলে দেওয়া হচ্ছে। আগামীকাল রোববার এ–সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা।

মার্চের মাঝামাঝি থেকে করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে জেলায় পর্যটনকেন্দ্র ও আবাসিক হোটেল-মোটেল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তখন থেকে প্রায় পাঁচ মাস ধরে পর্যটন বন্ধ রয়েছে।

জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আজ শনিবার জানিয়েছেন, জেলায় করোনাভাইরাস পরিস্থিতি আগের চেয়ে কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। তা ছাড়া কক্সবাজার, রাঙামাটিসহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোতে পর্যটন খুলে দেওয়ার জন্য উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ কারণে বান্দরবানেও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের পরে ১৭ আগস্ট থেকে পর্যটন, হোটেল-মোটেল খুলে দেওয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পর্যটন ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আগাম প্রস্তুতির জন্য ‘করোনাও থাকবে, পর্যটনও চলবে’, এ রকম অভিযোজনমূলক নির্দেশনা কাল দেওয়া হবে।

জেলার পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, জেলা শহর ও উপজেলাগুলোতে প্রায় ৬০টি আবাসিক হোটেল-মোটেলে পর্যটন মৌসুমে দৈনিক পাঁচ হাজারের বেশি পর্যটক আসেন। পর্যটকদের সেবায় আবাসিক হোটেল-মোটেলে প্রায় ১ হাজার ১৫০ জন কর্মী, ট্যুরিস্ট গাইড ২৫০ জন, পাঁচ শতাধিক গাড়িচালক ও চালকের সহকারী এবং খাবারের দোকানের কর্মচারীদের কর্মসংস্থান হয়ে থাকে। তাঁরা এখন সবাই বেকার হয়ে পড়েছেন।

আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য ও পর্যটন ব্যবসায়ী কাজল কান্তি দাশ জানিয়েছেন, পাঁচ মাস ধরে কোনো আয় ছাড়া কর্মচারীদের বেতন দিতে হচ্ছে। পর্যটন খুলে দিলে মালিকদের লাভ না হোক, কর্মচারীদের চালানোর মতো ব্যবসা হলেও কিছুটা সাশ্রয় হবে।

আবাসিক হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম জানান, জেলায় কর্মসংস্থান ও আয়ের বড় খাত হচ্ছে পর্যটন। পর্যটনের আর্থিক শৃঙ্খলায় একজন পর্যটকের পেছনে সরাসরি ১১ শ্রেণির পেশাজীবী মানুষ লাভবান হন। সে হিসাবে বান্দরবানে প্রতিদিন গড়ে ৫ হাজার পর্যটকের সঙ্গে ৫৫ হাজার মানুষের আয়রোজগারের বিষয় রয়েছে।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘পর্যটন খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তে আমরা খুশি।’

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শামীম হোসেন বলেছেন, ‘যেহেতু করোনাভাইরাস পুরোপুরি যাচ্ছে না, তাই ভাইরাসটির সঙ্গে অভিযোজন করে বাঁচতে হবে। এ জন্য অন্যান্য জেলার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বান্দরবানেও পর্যটন খুলে দেওয়া হবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে কড়া নজরদারি থাকবে।’


কুমিল্লা টাইমস’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।


সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

বিজ্ঞাপন

সকল স্বত্বঃ কুমিল্লা টাইমস কতৃক সংরক্ষিত

Site Customized By NewsTech.Com