বিজ্ঞপ্তি:
"কুমিল্লা টাইমস টিভিতে" আপনার প্রতিষ্ঠান অথবা নির্বাচনী প্রচারনার জন্য এখনি যোগাযোগ করুন : ০১৬২২৩৮৮৫৪০ এই নম্বরে
শিরোনাম:
অন্তর্র্বতী সরকারের বড় সংস্কার হবে সুষ্ঠু নির্বাচন দেওয়া – কায়কোবাদ বরুড়ায় মাদ্রাসা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ, অপসারণের দাবি কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকসহ নিহত ৩ কুমিল্লা কি অ্যামাজন জঙ্গল থেকে এসেছে; প্রশ্ন জামায়াত আমিরের সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদের জনসাধারণের কাছে খোলা চিঠি কুমিল্লায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পাল্টা কমিটি ঘোষণা তিতাসে নিখোঁজের সাড়ে তিন মাস পর বৃদ্ধ নারী’র হাড়গোড় উদ্ধার দেবিদ্বারের ধামতীতে ইউপি চেয়ারম্যানের বসতজমি দখল চেষ্টার অভিযোগ মুরাদনগরে সাবেক চেয়ারম্যানের মৃত্যুতে বিএনপির শোক প্রকাশ কুমিল্লার যুবক বাগেরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত সাবেক মন্ত্রী কায়কোবাদ এর মামলা প্রত্যাহারে দাবি হেফাজতে ইসলামের সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ে সূচনার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা সাংবাদিকদের মতো রাস্তায় ঘুরি না আমি, আমার কাজ আছে’ কুমিল্লা ময়নামতি ডাক্তারদের যৌন নির্যাতনের শিকার নারী শিক্ষার্থী; থানায় অভিযোগ কুমেকের প্রধান সহকারি দেলোয়ারের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ

কুমিল্লা মুক্ত দিবস আজ

  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৫৮২ বার পড়া হয়েছে
কুমিল্লা মুক্ত দিবস আজ

ডেস্ক রিপোর্টঃ

কুমিল্লা মুক্ত দিবস আজ। ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনী থেকে মুক্ত হয় কুমিল্লা। এদিন বিকেল ৪টায় কুমিল্লা টাউন হল মাঠে তৎকালীন পূর্বাঞ্চলের প্রশাসনিক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মরহুম জহুর আহমেদ চৌধুরী দলীয় পতাকা ও কুমিল্লার প্রথম প্রশাসক অ্যাডভোকেট আহমদ আলী স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনী কুমিল্লা বিমানবন্দরে পাক বাহিনীর ২২ বেলুচ রেজিমেন্টের প্রধান ঘাঁটিতে আক্রমণ শুরু করে। মিত্রবাহিনীর ১১ নম্বর রেজিমেন্টের আর.কে মজুমদারের নেতৃত্বে কুমিল্লা বিমান বন্দরের তিনদিক থেকে আক্রমণ চালানো হয়। সীমান্তবর্তী বিবির বাজার দিয়ে লেফটেন্যান্ট দিদারুল আলমের নেতৃত্বে একটি দল এবং অপর দুটি দল গোমতী নদী অতিক্রম করে কুমিল্লা শহরের ভাটপাড়া দিয়ে এবং চৌদ্দগ্রামের বাঘেরচর দিয়ে এসে বিমান বন্দরের পাকসেনাদের ঘাঁটিতে আক্রমন করে।

রাতভর পাকবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে ২৬ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। কিছু পাকিস্তানি সেনা বিমান বন্দরের ঘাঁটি ত্যাগ করে শেষ রাতে কুমিল্লার বরুড়ার দিকে ও ময়নামতি সেনা ছাউনিতে ফিরে যায়। কয়েকজন আত্মসমর্পন করে। এক পর্যায়ে পাকসেনাদের বিমানবন্দরের প্রধান ঘাঁটি দখলে নেয় মুক্তিসেনারা। আর এভাবেই একাত্তরের ৮ ডিসেম্বর ভোরে কুমিল্লা হানাদার মুক্ত হয়।

এদিন ভোর থেকে মুক্তিসেনারা শহরের চকবাজার, রাজগঞ্জ, টমছমব্রিজ ও গোমতী পাড়ের ভাটপাড়া দিয়ে আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে শহরে প্রবেশ করে। তখন সড়কে নেমে আসে আনন্দে উদ্বেলিত জনতা।

কুমিল্লা মুক্ত দিবসে শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সদর উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান তারিকুর রহমান জুয়েল কুমিল্লা নামে বিভাগ ও আধুনিক টাউন হল নির্মানের দাবী জানান। সূত্রঃ আজকের কুমিল্লা


কুমিল্লা টাইমস’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।


সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

বিজ্ঞাপন

সকল স্বত্বঃ কুমিল্লা টাইমস কতৃক সংরক্ষিত

Site Customized By NewsTech.Com