বিজ্ঞপ্তি:
"কুমিল্লা টাইমস টিভিতে" আপনার প্রতিষ্ঠান অথবা নির্বাচনী প্রচারনার জন্য এখনি যোগাযোগ করুন : ০১৬২২৩৮৮৫৪০ এই নম্বরে
শিরোনাম:
যুব ও ক্রীড়া বিভাগ জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বাঙ্গরায় ধর্ষকের মৃত্যুদন্ড জনসম্মুখে কার্যকরের দাবীতে বিক্ষোভ মাদ্রাসা ছাত্রদের ইফতার করালেন প্রবাসী আমিনুল মুরাদনগরে রাতের অন্ধকারে চলে মাটি কাটার মহোৎসব কায়কোবাদের পক্ষ থেকে শ্রীকাইলে যানবাহন শ্রমিক ও পথচারীদের মাঝে ইফতার বিতরণ বাহার কন্যা সূচির জমি-ফ্ল্যাটসহ ৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শাহিদা রফিক আর নেই মুরাদনগরে বাবার হাতে শিশুপুত্র খুন নাঙ্গলকোটে প্রতিবাদ মিছিলে হামলা, আহত ১০ কুমিল্লায় রাতের আঁধারে ভেঙে ফেলা হলো শহীদ মিনার মুরাদনগরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ মুরাদনগরে আ.লীগ ও যুবলীগের দুই নেতা প্রেপ্তার মুরাদনগরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেপ্তার কুমিল্লায় ৪৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক ১ কুমিল্লায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রুবেল গ্রেপ্তার

কুমিল্লা মুক্ত দিবস আজ

  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৬০৭ বার পড়া হয়েছে
কুমিল্লা মুক্ত দিবস আজ

ডেস্ক রিপোর্টঃ

কুমিল্লা মুক্ত দিবস আজ। ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনী থেকে মুক্ত হয় কুমিল্লা। এদিন বিকেল ৪টায় কুমিল্লা টাউন হল মাঠে তৎকালীন পূর্বাঞ্চলের প্রশাসনিক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মরহুম জহুর আহমেদ চৌধুরী দলীয় পতাকা ও কুমিল্লার প্রথম প্রশাসক অ্যাডভোকেট আহমদ আলী স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধা ও মিত্রবাহিনী কুমিল্লা বিমানবন্দরে পাক বাহিনীর ২২ বেলুচ রেজিমেন্টের প্রধান ঘাঁটিতে আক্রমণ শুরু করে। মিত্রবাহিনীর ১১ নম্বর রেজিমেন্টের আর.কে মজুমদারের নেতৃত্বে কুমিল্লা বিমান বন্দরের তিনদিক থেকে আক্রমণ চালানো হয়। সীমান্তবর্তী বিবির বাজার দিয়ে লেফটেন্যান্ট দিদারুল আলমের নেতৃত্বে একটি দল এবং অপর দুটি দল গোমতী নদী অতিক্রম করে কুমিল্লা শহরের ভাটপাড়া দিয়ে এবং চৌদ্দগ্রামের বাঘেরচর দিয়ে এসে বিমান বন্দরের পাকসেনাদের ঘাঁটিতে আক্রমন করে।

রাতভর পাকবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে ২৬ জন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। কিছু পাকিস্তানি সেনা বিমান বন্দরের ঘাঁটি ত্যাগ করে শেষ রাতে কুমিল্লার বরুড়ার দিকে ও ময়নামতি সেনা ছাউনিতে ফিরে যায়। কয়েকজন আত্মসমর্পন করে। এক পর্যায়ে পাকসেনাদের বিমানবন্দরের প্রধান ঘাঁটি দখলে নেয় মুক্তিসেনারা। আর এভাবেই একাত্তরের ৮ ডিসেম্বর ভোরে কুমিল্লা হানাদার মুক্ত হয়।

এদিন ভোর থেকে মুক্তিসেনারা শহরের চকবাজার, রাজগঞ্জ, টমছমব্রিজ ও গোমতী পাড়ের ভাটপাড়া দিয়ে আনন্দ উল্লাসের মাধ্যমে শহরে প্রবেশ করে। তখন সড়কে নেমে আসে আনন্দে উদ্বেলিত জনতা।

কুমিল্লা মুক্ত দিবসে শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান সদর উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান তারিকুর রহমান জুয়েল কুমিল্লা নামে বিভাগ ও আধুনিক টাউন হল নির্মানের দাবী জানান। সূত্রঃ আজকের কুমিল্লা


কুমিল্লা টাইমস’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।


সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

বিজ্ঞাপন

সকল স্বত্বঃ কুমিল্লা টাইমস কতৃক সংরক্ষিত

Site Customized By NewsTech.Com